মৌলিক পরিসংখ্যান সাজেশন অর্থনীতি ১ম বর্ষ

Welcome To ( ERIN)

মৌলিক পরিসংখ্যান সাজেশন অর্থনীতি ১ম বর্ষ

 মৌলিক পরিসংখ্যান সাজেশন অনার্স ১ম বর্ষের অর্থনীতি বিভাগ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী দের জন্য মৌলিক পরিসংখ্যান সাজেশন বিষয়: মৌলিক পরিসংখ্যান।

বিষয় কোড: ২১২২০৭।

 

মৌলিক পরিসংখ্যান সাজেশন অনার্স প্রথম  বর্ষ 

 

ক-বিভাগ: জ্ঞান মূলক বা  অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী 

 

১. পরিসংখ্যান কাকে বলে?

 

উত্তর: পরিসংখ্যান হলো এক ধরনের গানিতিক বিজ্ঞান যা  বিন্যাসকৃত তথ্য সংগ্রহ, তথ্য ও উপাত্ত, উপস্থাপন, সংখ্যাগত ও গুণগত বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা ও উপাত্ত নিয়ে  কাজ করে সম্পর্কিত বিষয়বস্তু কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আলোচনা করে। 

 

২. চলক কাকে বলে? 

 

উত্তর: চলক হলো এমন একটি রাশি যার মান    পরিবর্তনশীল রাশি। সাধারণত একটি বর্ণ দিয়ে একটি চলক নির্দেশ করে।  

 

৩. শ্রেণীবদ্ধকরণ কাকে বলে?

 

উত্তর: সংগৃহীত উপাত্তসমূহকে তাদের ধরন অনুসারে দলে দলে ভাগ করা  বা কোন গোষ্ঠী তে অন্তর্গত করা বৈশিষ্ট্য যেমন- বয়স, লিঙ্গ, পেশা, ধর্ম ইত্যাদি অনুসারে কতগুলো শ্রেণিতে উপস্থাপন করাকেই শ্রেণীবদ্ধকরণ বলা হয় । লাইব্রেরির বইগুলি বিষয় অনুসারে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। 

 

৪. তথ্য বা উপাত্ত কাকে বলে?

 

উত্তর: পরিসংখ্যান গননার মাধ্যমে পাওয়া তথ্যই হলো উপাত্ত বলে । কোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে সাধন করার জন্য খোঁজার কাজে ব্যবহৃত সংখ্যাবাচক গননাকে তথ্য বা উপাত্ত বলে।

 

৫. অন্তর্ভুক্ত পদ্ধতি কি?

 

উত্তর: যে মেথডে কোন শ্রেণীর নিম্নসীমা এবং উর্ধ্বসীমা কে প্রাপ্ত সেই শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত করা হয় তাকে অন্তর্ভুক্ত পদ্ধতি বলে। 

 

৬. বৃত্তের কেন্দ্রস্থ কোণের পরিমাণ কত?

 

উত্তর: বৃত্তের কেন্দ্রস্থ কোণের পরিমাণ ৩৬০ ডিগ্রি।

 

৭. H. A Struges কর্তৃক প্রদত্ত শ্রেণি সংখ্যা নির্ণয়ের সূত্রটি লেখg। 

 

উত্তর: H. A Struges দ্বারা প্রদত্ত শ্রেণি সংখ্যা নির্ণয়ের মাধ্যম বা সূত্রটি হল- K= 1+ 3.322 Log Ni এখানে, K= শ্রেণি সংখ্যা, N= তথ্যের মোট সংখ্যা।

 

৮. শতকরা বা % নির্ণয়ের সূত্র লিখ। 

 

উত্তর: নিজের মতো করে অসংখ্য সূত্র থেকে সহজ টা শিখে নিবেন দক্ষতার সহিত। 

 

৯. অধিঅজিভ কাকে বলে?

 

উত্তর: কোন গণসংখ্যা সারণি নিবেশনে ক্রমযোজিত গণসংখ্যা কে মানের নিম্নক্রমে ধারাবাহিক ভাবে সাজিয়ে প্রতিটি শ্রেণীর নিম্নসীমার বিপরীত ক্রমযোজিত গণসংখ্যার মান থোকে যে অজিভ অঙ্কন করা হয়, তাকে অধিঅজিভ বলে। এই অজিভ রেখা নিচের দিকে ঢালো হয়। 

 

১০. যোজিত গড় কাকে বলে?

 

উত্তর: গণসংখ্যা  সারণি নিবেশনের মাধ্যমে তথ্যের সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে  যে  মান পাওয়া যায় তাকে যোজিত গড় বলে।

 

১১. আদর্শ গড়ের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখ।

 

উত্তর: আদর্শ গড়ের দুইটি বৈশিষ্ট্য হলো যথা –

 

১. কেন্দ্রিয় মানটা সুস্পষ্ট বা স্পষ্ট  এবং অতি সরল বা  সহজবোধ্য হওয়া উচিত,

 

২. কেন্দ্রীয় মান বিচ্যুতি কর্তৃক সর্বনিম্ন মাত্রায় প্রভাবিত হবে।

 

১২. প্রথম 10টি সংখ্যার গড় কত?

 

উত্তর: প্রথম দশটি সংখ্যার গড়  হলো 5. 5।

 

১৪. তরঙ্গ গড় নির্ণয়ের সূত্রটি লেখ।

 

উত্তর: নিজের মতো শিখবেন সহজ টা

 

১৫. দ্বি- মোড সমস্যা কী?

 

উত্তর: দুইটি প্রচুরক একই সারণি বা নিবেশনে বিদ্যমান থাকলে তাকে দ্বি- মোড সমস্যা বলে।

 

১৬. কখন AM= GM= HM হয়?

 

উত্তর: পর্যবেক্ষণ রাশি দ্বয়ের মান যদি  সমান হয় তখন AM= GM= HM হয়।

 

১৭. তথ্যমান সমূহ আনুপাতিক বা শতকরা পআকারে প্রকাশিত থাকলে কোন গড়ের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি উপযোগী হয় ?

 

উত্তর: তথ্যমান সমূহ আনুপাতিক বা শতকরা  আকারে প্রকাশিত থাকলে তখন জ্যামিতিক গড়ের  ব্যবহার সবচেয়ে বেশি উপযোগী হয়ে থাকে।

 

১৮. পরিসর কি?

 

উত্তর:  পরিসর শব্দের অর্থ ব্যবধান। গণসংখ্যা নিবেশনে তথ্য বিদ্যমান সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ  মানের ব্যবধানের পার্থক্যকে পরিসর বলে। নিবেশনের ছোট ও বড় পার্থক্যই হলো পরিসর।

 

১৯. একটি তথ্যরাশির সর্বনিম্ন মান 7 এবং পরিসর 49 হলে সর্বোচ্চ মান কত?

 

উত্তর: আমরা জানি,

 

পরিসর (R) = সর্বোচ্চ মান – সর্বনিম্ন মান বা,49 = সর্বোচ্চ মান -7 বা, 49+7= সর্বোচ্চ মান সুতরাং, সর্বোচ্চ মান= 56

 

২০. পরিমিত ব্যবধান কাকে বলে?

 

উত্তর: পরিমিত ব্যবধান হলো কোন তথ্য সারির গড় হতে প্রতিটি তথ্য মানের বিচ্যুতির বা ব্যবধানের বর্গের সমষ্টি কে বলা হয়। 

 

২১. ভেদাংক কি?

 

উত্তর: কোনো তথ্য সারির গানিতিক গড় থেকে রাশি গুলোর পার্থক্যের পরিমিত ব্যবধানের বর্গকে বলা হয় ভেদাংক।

 

২২. চতুর্থক ব্যবধান এর সূত্রটি লেখ।

 

উত্তর: সূত্র গুলো যথা সাধ্য ভাবে লিস্ট বের করে সহজ টা দক্ষতার সহিত মনে রাখবেন।

 

২৩. পরিঘাত কি?

 

উত্তর: ইংরেজি  তে ‘Moment’ এর বাংলা প্রতিশব্দ পরিঘাত।  পরিসংখ্যানে গণসংখ্যা সারণি নিবেশনের আকৃতি এবং প্ ধরন বিশ্লেষণের জন্য যে ‘Constant’ বা ধ্রুবক বা স্থীতিশীল ব্যবহৃত হয় তাকে পরিঘাত বলে।

 

২৪. কাঁচা বা অশোধিত পরিঘাত কাকে বলে?

 

উত্তর: নির্দিষ্ট মান A =0 ধরে যে পরিঘাতে নির্ণয় করা হয় তাকে অশোধিত পরিঘাত বলা হয়। 

 

২৫. কেন্দ্রীয় পরিঘাত কি?

 

উত্তর:  গাণিতিক গড়গুলো থেকে   সরাসরি বা প্রত্যক্ষ ভাবে  বিচ্যুতি নিয়ে পরিঘাত নির্ণয়  হলে তাকে কেন্দ্রীয় পরিঘাত বলা হয় ।

 

২৬.  সূচক সংখ্যা দুটি ব্যবহার লেখ।

 

উত্তর: সূচক সংখ্যা দুটি ব্যবহার হলো-

 

১. সূচক সংখ্যা সাহায্যে বাণিজ্য চক্রের উন্থানপতন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিশীলতা সম্পর্কেও জানা যায়।

 

২. সূচক সংখ্যার সাহায্যে  ভিন্ন সময়ে কতক গুলো  ও উৎপাদনের পরিবর্তনের ও দ্রব্যের মূল্য হার নির্ণয় করা যায়।

 

খ-বিভাগ: সংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী বা অনুধাবন মূলক টাইপ 

 

১. পরিসংখ্যানের সংকিপ্ত ব্যাখ্যা বা ধারণা দাও।

 

২. সমগ্রক ও নমুনার মধ্যে পার্থক্যসমূহ ও মিলকরণ  লেখ।

 

৩. বিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন চলকের মধ্যে পার্থক্যসমূহ কি?

 

৪. অর্থনীতিতে পরিসংখ্যানের প্রসারতা বা  গুরুত্ব বর্ণনা বা বিশ্লেষন কর।

 

৫. শ্রেণীবদ্ধকরণ এবং শ্রেণীনিবদ্ধকরণের মধ্যে ৫ টি পার্থক্য লেখ।

 

৬. শ্রেণি ব্যবধান কি ? কিভাবে শ্রেণি ব্যবধান নির্ণয় করা যায় সূত্র সহ একটি বাস্তব উদাহরণ দাও। 

 

৭. গণসংখ্যা সারণি  নিবেশন বলতে কি বুঝ? গণসংখ্যা নিবেশনের প্রকারভেদ আলোচনা কর ও সংকিপ্ত ব্যাখ্যা ।

 

৮. আয়ত লেখ কি,সংকিপ্ত বর্ণনা কর ?

 

৯. অন্তর্ভুক্ত ও বহির্ভূত পদ্ধতি  বলতে কি বুঝায়, ব্যাখ্যা কর ?

 

১০. গাণিতিক গড় কে কেন্দ্রীয় প্রবণতা আদর্শ গ্রহ বলা হয় কেন?

 

১১. যোজিত গড় কত প্রকার ও কি কি তা লিখ ?

 

১২. প্রচুরক ও মধ্যমা এর পার্থক্য কি?

 

১৩. তরঙ্গ গড় কাকে বলে, একটি উদাহরণ দাও ?

 

১৪. কোন কোন ক্ষেত্রে গাণিতিক গড়ের চেয়ে মধ্যমা বেশি উপযোগী?

 

১৫. চতুর্থক, দশহারিক ও শতহারিক কী?

 

১৬. পরিমিত  ব্যবধান ও গড় ব্যবধান এর মধ্যে পার্থক্য লেখ।

 

১৭. বিস্তারের গরম ও আপেক্ষিক পরিমাপ এর মধ্যে পার্থক্য কি?

 

১৮. পরিঘাত বলতে কি বুঝ? ব্যাখ্যা কর। 

 

১৯. বঙ্কিমতা বলতে কি বুঝ? ব্যাখ্যা কর। 

 

গ-বিভাগ: রচনামূলক প্রশ্নাবলী

 

১. সূচলতা কি? সূচলতার বিভিন্ন প্রকারভেদ চিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ কর। বর্ণনা কর। 

 

২.  বঙ্কিমতা, বিস্তার ও সুচলতার মধ্যে পার্থক্য বর্ণনা  কর। 

 

৩. গণসংখ্যা  সারাণি নিবেশন বিশ্লেষণে বঙ্কিমতা ও সুচলতা পরিমাপের ভূমিকা আলোচনা  কর।

 

৪. নির্ভরণ কী? নির্ভরণ সমীকরণটি লেখ। একটি উদাহরণ দাও। 

 

৫. সংশ্লেষাঙ্ক  এর  পাচঁটি বৈশিষ্ট্যগুলো কী? বর্ণনা কর।

 

৬. সংশ্লেষণ কি?- তা ব্যাখ্যা কর।

 

৭. সূচকসংখ্যা প্রকারভেদসমূহ আলোচনা কর।

 

৮.জীবন যাত্রার ব্যয় সূচক সংখ্যা বলতে কি বুঝ লিখ?

 

৯. মূল্য সূচক সংখ্যা জীবন যাত্রার ব্যয় সূচক সংখ্যার মাধ্যমে পার্থক্য দেখাও।

 

১০. সূচক সংখ্যার পরীক্ষার বিভিন্ন পদ্ধতি আলোচনা কর।

 

১১. আদর্শ সূচক সংখ্যা বলা হয় কোন সূচক সংখ্যাকে এবং কেন?- ব্যাখ্যা কর।

 

১২. প্রমান কর, কোন তথ্য নিবেশনের প্রতিটি তথ্য থেকে ঐ নিবেশনের যোজিত গড়ের বিচ্যুতির সমষ্টি শূন্য (০)। বর্ণনা মূলক আলোচনা করো এবং একটি উদাহরণ দাও। 

 

১৩.  সংশ্লেষণ কি?- তা আলোচনা  কর।

 

আজকের সেশন ছিল অনার্স প্রথম বর্ষের অর্থনীতি বিভাগের জন্য। 

মৌলিক পরিসংখ্যান সাজেশন
মৌলিক পরিসংখ্যান সাজেশন